এটি মোরগ-মুরগির ভাইরাস জনিত একটি মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ। সকল বয়সের মোরগ-মুরগি এ রোগে আক্রান্ত হয়।
ইহা মোরগ-মুরগির ভাইরাস জনিত একটি মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ।
বার্ড ফ্লু /এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের লক্ষন ভাইরাসের তীব্রতা, প্রজাতি, এবং পাখির বয়সের উপর নিভর করে। এমনকি পরিবেশের কারনেও লক্ষণ পরিবর্তিত হতে পারে।
ভাইরাস জনিত একটি সংক্রামক রোগ। বয়স্ক মুরগির চেয়ে বাচ্চা বেশী আক্রান্ত হয় এবং এ রোগে মুরগির বাচ্চার মৃত্যুর হার বেশী।
এটি একপ্রকার ভাইরাসঘটিত রোগ। এ রোগকে ফাউল প্যারালাইসিসও বলা হয়ে থাকে।
লিম্ফয়েড লিউকোসিস মুরগীর টিউমার সৃষ্টিকারী ভাইরাস রোগ। এ রোগের ক্ষেএে টিউমার সৃষ্টি হয়। এ ভাইরাস যকৃতের মধ্যে প্রবেশ করে এবং টিউমার সৃষ্টি করে। ফলে যকৃত বড় হয়ে যায়।
আক্রান্ত মৃত মুরগিকে অতিদ্রুত আগুনে পুড়িয়ে বা মাটির গভীরে পুতে ফেলতে হবে। ভালভাবে ডিসইনফেকশন করার ঐ শেডে পুনরায় ৩ সপ্তাহ পর মুরগী তোলা যাবে।
মাইক্রোপ্লাজমোলেসিস হলে ডিমপাড়া মুরগীর ১০-২০% ডিম উৎপাদন কমে যায়। এছাড়া মাংস উৎপাদনকারী মুরগীর ১০-২০% ওজন কমে যায়।
এটি ব্যাকটেরিয়াজনিক অতি সংক্রামক একটি রোগ।
এটি মোরগ-মুরগির ব্যাকটেরিয়াজনিত একটি সংক্রামক রোগ।
আক্রান্ত মুরগির ডিম ফুটানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
সাধারণতঃ ২ মাসের কম বয়সের বাচ্চার এই রোগ হয়। এ রোগকে কক্সিডিওসিসও বলা হয়।