ডিমের ৭০ ভাগেই পানি, তাই পানি সরবরাহ কম হলে
|
পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ করা |
রোগাক্রান্ত, পায়ে উকুন বা পেটে কৃমি হলে
|
প্রতিষেধক দেয়া, উকুননাশক ব্যবহার করা এবং ২-৩ মাস
পরপর খাদ্য ও পানির সাথে কৃমিনাশক দেয়া
|
হঠাৎ জায়গা বা ঘরের আলোর পরিবর্তণ হলেী
|
ডিমপাড়া শুরু হলে জায়গা পরিবর্তন না করা ও ডিমপাড়া
কালীন সময়ে সর্বদা ১৬ ঘন্টা আলো নিশ্চিত করা
|
আবহওয়া পরিবর্তিত হলে |
গরমে আবহাওয়া ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করা, ঠান্ডা পানি ও
পানিতে vit-c দেয়া, পিলেট খাবার দেয়া, খাদ্য ও পানির
পাত্র বাড়িয়ে দেয়া ইত্যাদি উপায় অবলম্বন করা
|
এছাড়া ভ্যাক্সিন প্রয়োগ বা ডিবিকিংয়ের কারনে উক্ত সময়ে
ডিম উৎপাদন কমতে পারে
|
--- |