খামারগুরু

  • মহিষের খামার কেন করবেন?
  • মহিষের জাত পরিচিত
  • মহিষের বাসস্থান নির্মাণ
  • মহিষ হৃষ্টপুষ্টকরণের ক্ষেত্রে করণীয়
  • ওজন ক্যালকুলেটরের মাধ্যমে মহিষের ওজন নির্ণয়
  • মিল (খাবার) ক্যালকুলেটরের মাধ্যমে যথাযথ খাবার নির্ণয়
  • রেশন ক্যালকুলেটরের মাধ্যমে উপযুক্ত খাদ্য তৈরি
  • মহিষের খাদ্য সরবরাহ
  • খাদ্য-পানি সরবরাহ প্রক্রিয়া
  • মহিষের চারিত্রিক বৈশিষ্টাবলী ও প্রজনন
  • মহিষের প্রধান প্রধান রোগ ও চিকিৎসা
  • রোগ প্রতিরোধে করণীয়

Rigg Technology © All rights reserved

  • মহিষ
  • গরু
  • দুগ্ধ খামার
  • ছাগল
  • মুরগি

মহিষের চারিত্রিক বৈশিষ্টাবলী ও প্রজননের বিষয়সমুহ

বাংলাদেশের বেশিরভাগ মহিষ খুবই শান্ত প্রকৃতির
মহিষ চড়ে বেড়ানোর সময় যথার্থ ও নির্দিষ্ট পরিমান খাবার খায় এবং শুধুমাত্র অধিক খাদ্য স্বল্পতার সময় খাবারের সন্ধান করে
মহিষ সাধারণত দিনের ঠান্ডাভাগে অধিক খাদ্য গ্রহণ করে
অধিক গরমের চড়ে বেড়ানোর সময় মহিষ ভোরে বা সন্ধ্যায় ঘাস খায় আবার কখনো কখনো রাতেও বেশি পরিমানে ঘাস খায়
পানি বা কাদায় গড়াগড়ি করা মহিষের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। কোন মহিষ যদি ছোটবেলা থেকে না শেখে তবে কখনোই তার ভিতর এই অভ্যাস পরিলক্ষিত হয় না
গড়াগড়ি করার মোক্ষম উদ্দেশ্য হচ্ছে শরীর ঠান্ডা করা ও পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে রক্ষা পাওয়া
মজার বিষয় হচ্ছে মহিষেরা যখন পানিতে নামে তখন তারা মলমূত্র ত্যাগ করে
সদ্য প্রসূত মহিষের বাচ্চা দিনে ৬-৮ বার দুধ খায়, ৩-৪ সপ্তাহে ঘাস কামড়ানো শুরু করে এবং ২ মাস বয়সে ঘাস খাওয়া শুরু করে
মহিষের বাচ্চার দুধ খাওয়া ছাড়াতে প্রায় ১ বছর বা তার চেয়েও বেশি সময় লাগে
মহিষের পুরুষ বাচ্চার ২-৩ বছর পর্যন্ত তার মায়ের সাথে নিবিড় সম্পর্ক থাকে আর মেয়ে বাচ্চার ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক থাকে আজীবন
বাচ্চা প্রসবের ৩০ মিনিটের মধ্যে দলের সকল সদস্যের সাথে তার পরিচয় ঘটে এবং দলভুক্ত হয়
মহিষেরা শরীরের ঘ্রানের মাধ্যমে একে অপরকে চেনে এবং ঘ্রান ও আওয়াজের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করে